জান্নাত পাওয়ার সহজ ৪ টি আমল, নিয়মিত আমল করুন, সন্তানদের শিক্ষা দিন.!!🌻
১. প্রতিবার ওযূর পর কালিমা শাহাদাত পড়া। এতে জান্নাতের ৮ টি দরজার যে কোনটি দিয়ে তাকে প্রবেশ করতে বলা হবে।
[নাসাঈ-১৪৮, তিরমিযী-৫৫, ইবনু মাজাহ-৪৭০]
উচ্চারণ: আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারীকালাহু, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহু।
২.প্রতিবার ফরয সালাতের পর একবার আয়াতুল কুরসি পড়া। নিয়মিত আমল করলে আমলকারী ও জান্নাতের মধ্যে পার্থক্য থাকে শুধুমাত্র মৃত্যু। অর্থাৎ মৃত্যু হলেই জান্নাতি।
[নাসাঈ-৯৯২৮]
উচ্চারণ: আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বইয়্যুমু লা তা খুজুহু সিনাত্যু ওয়ালা নাউম। লাহু মা ফিছছামা ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্। মান যাল্লাযী ইয়াস ফায়ু ইন দাহু ইল্লা বি ইজনিহি ইয়া লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খল ফাহুম ওয়ালা ইউ হিতুনা বিশাই ইম্ মিন ইল্ মিহি ইল্লা বিমা সাআ ওয়াসিয়া কুরসিইউ হুস ছামা ওয়াতি ওয়াল আরদ্ ওয়ালা ইয়া উদুহু হিফজুহুমা ওয়াহুয়াল আলিয়্যূল আজীম।
৩.মনোযোগী হয়ে, আন্তরিক বিশ্বাসের সাথে আযানের উত্তর দেওয়া। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আন্তরিক বিশ্বাসের সাথে আযানের উত্তর দেয়, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়।
[মুসলিমঃ ৩৮৫, আবূ দাউদ-৫২৭, মিশকাত-৬৫৮]
উচ্চারণ: আযানের সময় মুয়াজ্জিন যা যা বলে, তার সাথে তাই বলতে হবে। শুধুমাত্র মুয়াজ্জিন যখন “হাইয়্যা আ’লাস সালাহ” ও “হাইয়্যা আ’লাল ফালাহ” বলবে, তখন তার উত্তরে সেটা না বলে বলতে হবে “লা হা’উলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ”।
৪. প্রথম তাকবীরের সাথে একটানা ৪০ দিন জামাতে সালাত আদায় করা। এতে মুনাফিকের খাতা থেকে নাম কাটা যাবে আর জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হবে।
[তিরমিযী-২৪১]
জাযাকাল্লাহু খায়রান।
ReplyDelete